দারিদ্র্য বিমোচনে নারী সমাজের ভূমিকা একটি প্রবন্ধ লিখুন, প্রবন্ধ রচনা লিখুন দারিদ্র্য বিমোচনে নারী সমাজের ভূমিকা, দারিদ্র্য বিমোচনে নারী সমাজের ভূমিকা প্রবন্ধ PDF Download

দারিদ্র্য বিমোচনে নারী সমাজের ভূমিকা একটি প্রবন্ধ লিখুন, প্রবন্ধ রচনা লিখুন দারিদ্র্য বিমোচনে নারী সমাজের ভূমিকা, দারিদ্র্য বিমোচনে নারী সমাজের ভূমিকা
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

 


প্রশ্ন সমাধান: দারিদ্র্য বিমোচনে নারী সমাজের ভূমিকা

ভূমিকা : কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন,

বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর,

অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।

প্রশ্ন সমাধান: দারিদ্র্য বিমোচনে নারী সমাজের ভূমিকা

বস্তুতপক্ষে সমাজ বা দেশের যেকোনো সমস্যা উত্তরণের জন্য কেবল পুরুষের অংশগ্রহণই যথেষ্ট নয়। সমাজের অপর অংশ নারীর উন্নতির ওপরেই সমাজের প্রকৃত মাল অনেকটাই নির্ভরশীল । আর দারিদ্য এমন একটি সমস্যা যার সাথে নারী ও পুরুষ অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। এই সমস্যা মোকাবেলায় নারীদের সার্বিক অংশগ্রহণ প্রয়ােজন। আর বাংলাদেশ বর্তমানে মধ্যম আয়ের দেশ, এর পেছনে বড় কারণ হচ্ছে কর্মক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে নারীর অংশগ্রহণ। কারণ সেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন তখনই সম্ভব, যে দেশের শ্রমশক্তি কর্মময় জীবন কাটায়। তাই বাংলাদেশের দারিদ্র্য বিমোচনে নারীসমাজই অন্যতম কার্যকর শক্তি।

দারিদ্র্য ও দারিদ্র্য বিমোচন : দারিদ্র্য একটি আপেক্ষিক বিষয় । একে সুনির্দিষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায় না। আভিধানিক অর্থে ‘দারিদ্র্য’ বলতে অভাব বা অনটনকেই বোঝায়। দারিদ্র্য আনে মৌলিক সামর্থ্যের অভাব। ন্যূনতম খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার অভাৰসমূহ মৌলিক সামর্থ্যের অভাবের আওতায় পড়ে। বস্তুত বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দরিদ্র হলো সেই ব্যক্তি যে তার আর্থিক সামর্থ্যের অভাৰ নিতান্ত প্রয়োজনীয় খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান এবং চিকিৎসার ন্যুনতম মানও বজায় রাখতে পারে না।

বাংলাদেশের দারিদ্র্য পরিস্থিতি : যদিও বিভিন্ন পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রণীত সকল নীতি-পরিকল্পনার দারিদ্র্য বিমোচনকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে বিগত প্রায় সব সরকারই বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। দারিদ্র্য বিমোচনের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকার পরও বাংলাদেশের দারিদ্র্য পরিস্থিতি এখনাে উদ্বেগজনক। বিভিন্ন তথ্য মতে, দেশে দারিদ্র্য ক্রমহ্রাসমান হলেও দারিদ্র্যের পরিস্থিতি এখনো উদ্বেগজনক। বিভিন্ন তথ্য মতে, দেশে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী জনগণের সংখ্যা প্রায় ২৪ শতাংশ। রূপকল্প ২০২১' পূরণে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশে দারিদ্র্যসীমা ১৬ শতাংশ কমিয়ে আনার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

দারিদ্র্য বিমোচনে নারীসমাজের ভূমিকা : বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক নারী। তাই শুধু দারিদ্র্য বিমোচনই নয়, দেশের যেকোনো উন্নয়ন ও অগ্রগতি নারীকে বাদ দিয়ে কল্পনা করা যায় না। আর যেহেতু সাংসারিক হিসাব ও অর্থ পরিকল্পনায় নারীদের ভূমিকা থাকে, তাই দারিদ্র্য বিমোচনে নারীসমাজই মূল ভূমিকা পালন করতে পারে। বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য বিমোচনে নারীরা যেমন অংশগ্রহণ করছে বাংলাদেশেও দেখা যায় সেই চিত্র। তবে বাংলাদেশে দারিদ্র্য বিমোচনে নারীসমাজের ভূমিকা দুটি খাতে প্রবাহিত হতে পারে।

গ্রামীণ সমাজে দারিদ্র্য বিমোচনে নারী : বাংলাদেশে শহুরে অঞ্চলের চেয়ে গ্রাম্য অংশটাই বেশি। আর দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বেশিরভাগই গ্রামে বসবাস করে। গ্রামীণ নারীরা পরিশ্রম করতে পারে অনেক বেশি। নিজের ঘরের কাজের পাশাপাশি দারিদ্র বিমােচনের জন্য ব্যক্তিগত ও সম্মিলিত প্রচেষ্টাও নিতে পারে। গ্রামে নারীরা গৃহস্থালী কাজের পাশাপাশি, হাঁস-মুরগি প্রতিপালন, মৎস্য চাষ, শাকসবজি চাষ, কোয়েলসহ নানারকম পাখি প্রতিপালন, পোলট্রি ফার্ম, ডেইরি ফার্মসহ নানারকম অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে তারা ব্যক্তিগত ও জাতীয় ক্ষেত্রে দারিদ্র্য বিমােচন করতে পারে। কুটিরশিল্প, নকশিকাঁথা, চাটাই বুননসহ নানা শৈল্পিক কাজ করে থাকে গ্রামের মেয়েরা। কাজগুলো ব্যবসায়িক উদ্যোগেও আজকাল তারা করে থাকে। ফলে নিজেদের অর্থনৈতিক উন্নতির সাথে সাথে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও অংশগ্রহণ করছে নারীরা।

শহুরে সমাজে দারিদ্র্য বিমোচনে নারী : গ্রামের মেয়েদের তুলনায় শহরের মেয়েরা শিক্ষা ও কর্মসংস্থানে এগিয়ে রয়েছে। তাই শহরের মেয়েরা আজকাল শুধু ঘরেই আবদ্ধ থাকছে না। পরিবারের আর্থিক উন্নয়নেও তারা ভূমিকা রাখছে। শহরের ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরাও কর্মসংস্থানে অংশ নিচ্ছে বলে বহু নিম্নবিত্ত পরিবার স্বচ্ছলভাবে দিন কাটাতে পারছে। আর মধ্যবিত্ত পরিবার নিজের অবস্থার উন্নতি করতে পারছে। শুধু এটাই নয়, বুটিকস, ক্যাটারিং নানারকম ব্যবসায়িক উদ্যোগের মাধ্যমে শহরের মেয়েরা নিজেদের আর্থিক অবস্থায় উন্নতি ঘটাচ্ছে যা দেশীয় অর্থনীতিকেও সমৃদ্ধ করছে।

রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে নারীসমাজ : বাংলাদেশের সংবিধান নারীদের পূর্ণ অধিকার দেওয়ার পাশাপাশি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের নিশ্চয়তা দিয়েছে। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বর্তমানের জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য রয়েছে ৫০টি সংরক্ষিত আসন। এছাড়াও মন্ত্রিসভায় নারীরা অন্তর্ভুক্ত হন। এই রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণকারী নারীরা তার এলাকার উন্নয়নের জন্য নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। এলাকার দারিদ্র্য বিমোচনেও নিচ্ছেন পদক্ষেপ। ফলে রাজনৈতিক ক্ষমতাপ্রাপ্ত হওয়া নারীরা দেশের মানুষের দারিদ্র্য বিমোচনে ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখছেন।


আরো ও সাজেশন:-

পারিবারিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমােচনে নারীসমাজ : দারিদ্র্য বিমোচনে মূলত পরিবারে নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন। দারিদ্র্যের একটি বড় কারণ হলো দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি। অধিক সদস্যসংখ্যার চাহিদা অনুযায়ী জোগান দিতে পারে না পরিবার, ফলে পরিবারে নেমে আসে দারিদ্র্যের কষাঘাত। আবার নারীর গৃহস্থালি শ্রমদান জাতীয় জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত না হলেও মজুরিবিহীন এ কাজকর্ম আর্থিকভাবে পরিবারকে লাভবান করে তোলে। তা না হলে মজুরির বিনিময়ে অন্যকোনো লোক নিয়োগ করতে হতো। দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য আরেকটি বড়

প্রয়োজন হলো শিক্ষার প্রসার। শিক্ষা গ্রহণের ফলে নারীরা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে যেমন লিপ্ত হতে পারে তেমনি দারিদ্র্য কীভাবে দূর করা যায় সে ব্যাপারেও সচেতন হতে পারে। বর্তমানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতায় নিয়োজিত আছেন প্রায় পঞ্চাশ শতাংশের বেশি নারী। এঁরা দেশের জিডিপি বৃদ্ধি করে দারিদ্র্য বিমোচন করছেন। আবার এরা যদি দারিদ্র্যকে উত্তরণের পথ দেখিয়ে মানুষকে সচেতন যদি করতে পারেন, তাহলে অচিরেই দূর হবে আমাদের দারিদ্র্য ।

অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে নারীসমাজ :

ক. কৃষিখাতে নারী : বাংলাদেশে রপ্তানিযোগ্য কৃষিজ পণ্যের কথা উঠলে প্রথমেই উঠে আসে চা শিল্পের কথা। চা বাংলাদেশের একটি অন্যতম অর্থকরী ফসল। বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বের দশম চা উৎপাদনকারী দেশ। দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে চা রপ্তানি করে প্রতি বছর একটি উল্লেখযােগ্য পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে বাংলাদেশ- যার অধিকাংশ শ্রমিকই নারী। বর্তমানে অনেক কৃষিকাজেই নারীরা প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ করে কৃষি উৎপাদনে অবদান রাখছে যা আমাদের অর্থনীতিকে একটি দৃঢ় অবস্থানে দাঁড় করাতে সাহায্য করছে। আর দূর হচ্ছে দারিদ্র্য ।

খ. শিল্পখাতে নারী : বাংলাদেশ বিগত ত্রিশ বছর আগে যে অর্থনৈতিক অবস্থায় ছিল, এখন সেই অবস্থার অভূতপূর্ব উন্নতি হয়েছে। আর নব্বই-এর দশক থেকে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে দিয়ে আসছে। নেতৃত্ব গার্মেন্টস শিল্প। একটি জরিপে দেখা গেছে, গার্মেন্টস শিল্পে বিদ্যমান শ্রমের অধিকাংশই নারী। এই শিল্পে জড়িত নারীরা বেশিরভাগই গ্রামীণ স্বল্পশিক্ষিত নারী। তারা গার্মেন্টস শিল্পে অবদানের পাশাপাশি নিজেদের দারিদ্র্যাবস্থা দূর করছে। এতে দেশে দারিদ্র্যের সংখ্যা যেমন কমছে তেমনি বাড়ছে রপ্তানি আয়। বর্তমানে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের সিংহভাগই জোগান দিচ্ছে তৈরি পোশাকশিল্প। ২০১২-১৩ অর্থবছরে এ খাতের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পরিমাণ ছিল ১১,০৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা মোট বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের ৪০.৮ শতাংশ। এই খাতের সার্বিক কৃতিত্ব নারীদের দেয়া যায় ।

প্রশাসনিক ও সরকারি কর্মসূচির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে নারীসমাজ : বর্তমানে সরকার প্রধান ও সংসদের বিরোধী দলের নেত্রী দুজনেই নারী। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিশজন নারী সংসদ নির্বাচিত হয়েছেন, যারা দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রশাসনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে সচিব, অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব, উপসচিব পদে রয়েছেন অনেক নারী। এরা দারিদ্র্য বিমোচনে গৃহীত সরকারি কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ ও নীতি নির্ধারণের মাধ্যমে ভূমিকা পালন করে থাকেন।

[ বি:দ্র: উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

দারিদ্র্য বিমোচনে নারীসমাজের প্রতিবন্ধকতা : কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন,

“কোনো কালে একা হয়নিকো জয়ী পুরুষের তরবারি

প্রেরণা দিয়েছে, শক্তি দিয়েছে বিজয় লক্ষ্মী নারী।”

দারিদ্র্য বিমোচনে নারীসমাজ রাখতে পারে অগ্রণী ভূমিকা অথচ এরাই চরম প্রতিবন্ধকতার শিকার। আর তাইতো বাংলাদেশের বহু মানুষ এখনো চরম দারিদ্র্যের শিকার। প্রতিবন্ধকতাগুলো হচ্ছে—

১. শিক্ষায় নারীদের পিছিয়ে থাকা

২. শিক্ষিত হলেও কর্মক্ষেত্রে জড়িয়ে পড়তে নারীদের পারিবারিক ও সামাজিক বাধা।

৩. বাল্যবিবাহের কারণে নারী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে পারে না।

৪. শিক্ষার অভাবে নারীরা সচেতন হয় না, ফলে দারিদ্র্য বিমোচন কীভাবে করা যেতে পারে সে ব্যাপারে নারীরা অর্থকরী ও সুদূরপ্রসারী চিন্তা করতে পারে না।

৫. ধর্মীয় কুসংস্কারের কারণে নারীরা পিছিয়ে থাকার ফলে দারিদ্র্য বিমোচনে তারা অংশগ্রহণ করতে পারে না।

৬. যুগ যুগ ধরে নারীরা নির্যাতন ও অবহেলার শিকার। ফলে তারা যথোপযুক্ত আত্মনির্ভরশীল নয়। সেজন্য দারিদ্র্য বিমোচনে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারে না।

উপসংহার : দারিদ্র্য বিমোচন একটি বহুমাত্রিক ও জটিল বিষয়। দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য সর্বাগ্রে প্রয়োজন অর্থনীতিতে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন ও জাতীয় আয়ের সুষম বণ্টন। বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচনের লক্ষ্যে বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ৬ থেকে ১০ শতাংশ উন্নীত করা ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। এজন্য সরকার ও জনগণকে অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। যেহেতু দেশীয় জনগণের অর্ধেকই নারী আর নারীরা পরিবার থেকেই সেই দারিদ্র্য বিমোচনে বিশেষ ভূমিকা রেখে চলেছে। নারীসমাজ শিক্ষিত হলে দারিদ্র্য বিমোচন সম্পূর্ণ নিশ্চিত হবে। তাই নারী শিক্ষার ব্যাপক সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে এবং সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীদের কর্মসংস্থানের সুব্যবস্থা করতে হবে।


রচনা ,প্রবন্ধউত্তর লিংক ভাবসম্প্রসারণউত্তর লিংক Paragraphউত্তর লিংক
আবেদন পত্র ও Applicationউত্তর লিংক অনুচ্ছেদ রচনাউত্তর লিংক Compositionউত্তর লিংক
চিঠি Letterউত্তর লিংক প্রতিবেদনউত্তর লিংক CVউত্তর লিংক
ইমেলEmailউত্তর লিংক সারাংশ ও সারমর্মউত্তর লিংক Seen, Unseenউত্তর লিংক
Essayউত্তর লিংকCompleting Storyউত্তর লিংকDialog/সংলাপউত্তর লিংক
অনুবাদউত্তর লিংকShort Stories/Poems/খুদেগল্পউত্তর লিংকSentence Writingউত্তর লিংক

আপনার জন্য আমাদের ক্যাটাগরি


প্রশ্ন সমাধান
সাজেশন
চাকরি
ধর্ম
মতামত
শিক্ষা
শিক্ষা সংবাদ
নিয়োগ পরীক্ষা
জানা অজানা
Writing Side
অনার্স ও মাস্টার্স
এইচ এস সি
এসএসসি
ডিগ্রি ও উন্মুক্ত
স্বাস্থ্য
উদ্ভিদ ও প্রাণী
ঔষধি গুন
গোপন সমস্যা
রূপচর্চা
রেসিপি
রোগ প্রতিরোধ

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.