বিষয়: মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয়
মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয় একটি ভাব সম্প্রসারণ :- ১
মূলভাবঃ সময় অনন্ত জীবন সংক্ষিপ্ত । সংক্ষিপ্ত এ জীবনে মানুষ তার মহৎ কর্মের মধ্য দিয়ে এ পৃথিবীতে স্মরণীয় বরণীয় হয়ে থাকে ।
(ads2)
সম্প্রসারিত-ভাবঃ মানুষ মাত্রই জন্ম ও মৃত্যুর অধীন । পৃথিবীতে জন্ম গ্রহন করলে অনিবার্যভাবেই এক দিন তাকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে আর সেই মৃত্যুর মধ্য দিয়েই সে পৃথিবী থেকে চির বিদায় নেয় । কিন্তুূ পেছনে থাকে তার মহৎ কর্মের ফসল । যে কর্মের জন্যে সে মরে যাওয়ার পরও পৃথিবীতে যুগ যুগ বেঁচৈ থাকে। মানুষের জীবনকে দীর্ঘ বয়সের সীমারেখা দিয়ে পরিমাপ করা যায় না । জীবনে যদি কেউ ভাল কাজ না করে থাকে তবে সে জীবন অর্থহীন, নিষ্ফল । সেই নিষ্ফল জীবনের অধিকারী মানুষটিকে কেউ মনে রাখে না। নিরব জীবন নিরবেই ঝরে যায় । পক্ষান্তরে যে মানুষ জীবনকে কর্মমুখর করে রাখে এবং যার কাজের মাধ্যমে জগৎ ও জীবনের উপকার সাধিত হয় তাকে বিশ্বে মানুষ শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করে । সেই স্বার্থক মানুষের কাজের অবদান বিশ্বের বুকে কীর্তিত হয়ে কৃতী লোকের গৌরব প্রচারিত হতে থাকে ।
কীর্তিমান লোকের যেমন মৃত্যু নেই, তেমনি শেষও নেই, কারন এই পৃথিবীতে সে নিজেস্ব কীর্তির মহিমায় লাভ করে অমরত্ব। কীর্তিমানের মৃত্যু হলে তার দেহের ধ্বংস সাধন হয় বটে, কিন্তুূ তার সৎ কাজ এবং অম্লান-কীর্তি পৃথিবীর মানুষের কাছে তাঁকে বাঁচিয়ে রাখে । তাঁর মৃত্যুর শত শত বছর পরেও মানুষ তাকে স্মরণ করে। তাই সন্দেহাতীত ভাবে বলা যায় যে, মানবজীবনের প্রকৃত সার্থকতা , কর্ম-সাফল্যের উপর নির্ভরশীল ।একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মানুষ পৃথিবীতে আসে এবং সে সময়সীমা পার হওয়ার সাথে সাথে সে বিদায় নেয় পৃথিবী থেকে । এ নির্দিষ্ট সময়সীমা সে যদি গৌরবজনক কীর্তির স্বাক্ষরে জীবনকে মহিমান্বিত করে তুলতে সক্ষম হয়, মানব কল্যাণে নিজের জীবন উৎসর্গ করে, তবে তার নশ্বর দেহের মৃত্যু হলেও তাঁর স্বকীয় সত্তা থাকে মৃত্যুহীন
(ads1)
গৌরবোজ্জ্বল কৃতকর্মই তাঁকে বাঁচিয়ে রাখে যুগ থেকে যুগান্তরে । মানুষ বেঁচে থাকে তার কর্মের মধ্য দিয়ে । যে যত ভাল কর্ম মানুষকে উপহার দেয় অথবা যে কর্মের ফলে মানুষের অনেক উপকার হয় এবং পরবর্তীতে তাকে সব সময় স্মরণ করে তাকেই কীর্তিমান বলে । এমন সব কীর্তিমান ব্যক্তিকে সবাই ভালবাসে দুনিয়াতে এবং মৃত্যুর পরেও তাকে স্মরণ করে বার বার । তার কীর্তিতের কথা সব সময় সবাই শেয়ার করে সবাইর মাঝে যত দিন এই দুনিয়া থাকবে তত দিন তার কথা তার সুকর্মের কথা মানুষ স্মরণ করবে । আর এই জন্যেই বলে কীর্তিমানের মৃত্যু নাই কথাটি আসলে বাস্তব ধর্মী কথা ।
মন্তব্যঃ মানুষের দেহ নশ্বর কিন্তুূ কীর্তি অনিবশ্বর । কেউ যদি মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিবেদিত করে , তবে মৃত্যুর পরেও তাঁর এ কীর্তির মধ্য দিয়ে মানুষের হৃদয়ের মণি কোঠায় চিরকাল বেঁচে থাকে।
আরো ও সাজেশন:-
মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয় একটি ভাব সম্প্রসারণ :- ২
মূলভাব: পৃথিবীতে প্রতিটি সৃষ্টিরই মৃত্যু আছে। একদিন আগে হােক আর পরে হােক তাকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।
মানুষও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে কিছু মানুষ আছেন যারা মরেও অমর হয়ে আছেন তাদের কাজের দ্বারা।
সম্প্রসারিত ভাব : প্রতিটি মানুষকে মৃত্যুর স্বাদ ভােগ করতে হবে। এ নশ্বর পৃথিবীতে কেউ চিরদিন বেঁচে থাকে না। একদিন না একদিন তাকে পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়। মৃত্যু অমােঘ জেনেও এ সংক্ষিপ্ত জীবনে কেউ কেউ মানবকল্যাণে এমন কিছু কীর্তি রেখে যান, মৃত্যুর পরও যারা মানুষের হৃদয়ে চিরকাল অমর হয়ে থাকেন।
সাধারণ মানুষের মৃত্যু হলে পৃথিবীতে কেউ তাকে আর স্মরণ করে না। অথচ কীর্তিমানের মৃত্যু হলে তার শরীরের অবসান হয় বটে কিন্তু তাঁর মহৎ কাজ, অম্মান কীর্তি তাঁকে বাঁচিয়ে রাখে।
কীর্তিমান মানুষের মৃত্যুর শত শত বছর পরেও মানুষ তাকে স্মরণ করে। বায়ান্নর মহান ভাষা-আন্দোলনে শহিদ সালাম, বরকত, রফিক, শফিক কিংবা মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ শহিদ বাংলার মানুষের হৃদয়ে চিরকাল অমর হয়ে থাকবে। তাদের অম্লান কীর্তি বাঙালি চিরকাল শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। তেমনইভাবে পৃথিবীর ইতিহাসেও যারা জীবদ্দশায় মানুষের মঙ্গলের উদ্দেশ্যে কাজ করে গেছেন, তাঁরা মানুষের মনে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তাদেরকে কেউই ভুলবে না।
মন্তব্য : নশ্বর পৃথিবীতে মানুষের কর্ম অবিনশ্বর। দেহের মৃত্যু হলেও কর্মের মৃত্যু নেই। মৃত্যুর শত শত বছর পরেও কীর্তিমান মানুষের অমর অবদানের কথা মানুষ স্মরণ করে। সুতরাং নির্দ্বিধায় আমরা বলতে পারি, কীর্তিমানের মৃত্যু নেই।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয় একটি ভাব সম্প্রসারণ :- ৩
(ads2)
মানুষ মরণশীল হলেও কর্মগুণে অমরত্ব লাভ করা সম্ভব। বেঁচে থাকার মানে জৈবিকভাবে বেঁচে থাকা নয়, অমরত্ব লাভ করা। সংক্ষিপ্ত মানবজীবনকে অনন্তকাল বাঁচিয়ে রাখতে হলে তথা স্মরণীয়-বরণীয় করে রাখতে হলে কল্যাণকর কর্মের কোনো বিকল্প নেই।
মৃত্যু অনিবার্য, এটি চিরন্তন সত্য। তবুও মানুষ তাঁর সৎকর্মের মাধ্যমে চিরকাল স্বরণীয় হয়ে থাকতে পারে। সেজন্য যাঁরা কীর্তিমান তাঁরা তাঁদের সেবামুলক কাজের মাধ্যমে মানবসমাজে বেঁচে থাকেন বহু যুগ ধরে। এ নশ্বর পৃথিবীতে সবই ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। অর্থাৎ, কোনো মানুষই পৃথিবীতে চিরকাল বেঁচে থাকতে পারে না। সেজন্য দীর্ঘদিন বেঁচে থাকা বড় কথা নয়, কারণ এতে তার অমরত্ব আসে না। মানুষ অমরত্ব পায় তার কর্মের মাধ্যমে। কর্ম তাঁকে বাঁচিয়ে রাখে সাধারণ মানুষের অন্তরে চিরদিন। অর্থাৎ, যেসব মানুষ নিঃস্বার্থভাবে পরোপকারে আত্মনিয়োগ করেন, মানুষের কল্যাণে নিজেদেরকে বিলিয়ে দেন- মৃত্যুর পরেও তাঁরা অমর হয়ে থাকেন মানুষের মাঝে। এভাবে কীর্তিমান ব্যক্তিত্ব তাঁদের সৎ কর্মের জন্য অমরত্ব প্রাপ্ত হন। এসব লোকের দৈহিক মৃত্যু হলেও প্রকৃতপক্ষে তাঁরা অমর। সর্বদাই তাঁরা মানবের অন্তরে বিরাজ করেন। মানুষ তাঁদেরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে এবং তাঁদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। কীর্তিমান ব্যক্তিবর্গের জীবনাদর্শই যুগ যুগ ঘরে মানুষের পথপ্রদর্শক হয়ে থাকে। সুতরাং তাঁদের মৃত বলে মনে হয় না।
মানুষ বেঁচে থাকে তার কর্মের মাধ্যমে, তার বয়সের জন্য নয়। কত কোটি কোটি মানুষ এ পৃথিবীতে এসেছে। কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর কেউ তাদেরকে মনে রাখে নি। তারা ভেসে গিয়েছে কালস্রোতে। অথচ যেসব কীর্তিমান ব্যক্তিবর্গ মানুষের সেবায় আত্মনিয়োগ করে মৃত্যুবরণ করেছেন তাঁরা অমর। তাই সক্রেটিস, প্লেটো, গ্যালিলিও প্রমুখ কীর্তিমান ব্যক্তিবর্গের মৃত্যু হয়েছে বহুদিন পূর্বে কিন্তু তাঁরা আজও চির ভাস্বর মানুষের হৃদয়ে।
নশ্বর পৃথিবীতে মানুষ অবিনশ্বর হয় কর্মগুণে। মানবকল্যাণে ব্যয়িত জীবন মানুষের মনে বেঁচে থাকে অনন্ত কাল। বস্তুত জীবনের সার্থকতা এখানেই নিহিত।
মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয়একটি ভাব সম্প্রসারণ :- ৪
সীমাহীন এক বৈচিত্র্য-সম্ভারে এই পৃথিবীর সৃষ্টি। আর তার মধ্যে মানুষ হচ্ছে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ। মানুষের এই শ্রেষ্ঠত্ব নির্ভর করে তার বিবেক-বুদ্ধির ওপর।
এখানে মানুষ একক গৌরবের অধিকারী। মানুষ এই পৃথিবীতে মহৎকর্মের মাধ্যমে অমর হয়ে থাকতে পারে। মহৎকর্মের মাধ্যমে মানুষ যখন অপর মানুষের হৃদয়ে অমর হয়ে থাকে তখন তার জীবন হয় সার্থক।
মানুষ মাত্রই জন্ম-মৃত্যুর অধীন। পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করলে একদিন তাকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে- এটা চিরন্তন সত্য। আর মৃত্যুর মধ্য দিয়েই সে পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নেয়। কিন্তু পেছনে পড়ে থাকে তার মহৎকর্মের ফসল যে-কর্মের জন্যে সে মরে যাওয়ার পরও পৃথিবীতে যুগ যুগ ধরে বেঁচে থাকে। কৃতকর্মের জন্যেই কারো কারো নাম পায় মহিমা, উত্তর-পুরুষের কাছে হয় স্মরণীয়। মহৎকর্মের জন্যেই তাঁরা এই পৃথিবীতে অমর হয়ে থাকেন। এমন ব্যক্তিই মানবসমাজে ধন্য বলে বিবেচিত। মানুষের জীবনকে দীর্ঘ বয়সের সীমারেখা দিয়ে পরিমাপ করা যায় না। গৌরবজনক কীর্তিতেই মানুষের পরিচয়।
যার কোনো কীর্তি নেই তার কথা কেউ স্মরণ করে না। মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবী থেকে তার নাম বিলীন হয়ে যায়। তাই জীবনে কেউ যদি কোনো ভালকাজ না করে থাকে তবে সে জীবন অর্থহীন, নিষ্ফল। সেই নিষ্ফল জীবনের অধিকারী মানুষটিকে কেউ মনে রাখে না। নীরব জীবন নীরবেই ঝরে যায়। পক্ষান্তরে, যে মানুষ জীবনকে কর্মমুখর করে রাখে এবং যার কাজের মাধ্যমে জগৎ ও জীবনের উপকার সাধিত হয় তাকে বিশ্বের মানুষ প্রদ্ধাভরে স্মরণ করে। এই সার্থক মানুষের কাজের অবদান বিশ্বের বুকে কীর্তিত্ব হয়ে কৃতী লোকের গৌরব প্রচারিত হতে থাকে।
কীর্তিমান ব্যক্তির যেমন মৃত্যু নেই, তেমনি শেষও নেই, কারণ এ পৃথিবীতে সে নিজস্ব কীর্তির মহিমায় লাভ করে অমরত্ব। কীর্তিমানের মৃত্যু হলে তাঁর দেহের ধ্বংসসাধন হয় বটে কিন্তু তাঁর সৎকাজ এবং অম্লান-কীর্তি পৃথিবীর মানুষের কাছে তাঁকে বাঁচিয়ে রাখে। তাঁর মৃত্যুর শত শত বছর পরেও মানুষ তাঁকে স্মরণ করে। তাই সন্দেহাতীতভাবে বলা যায়, মানবজীবনের প্রকৃত সার্থকতা কর্ম-সাফল্যের ওপর নির্ভরশীল।
একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে মানুষ পৃথিবীতে আসে এবং সে সময়সীমা পার হওয়ার সাথে সাথে সে বিদায় নেয় পৃথিবী থেকে। এ নির্দিষ্ট সময়সীমায় সে যদি গৌরবজনক কীর্তির স্বাক্ষরে জীবনকে মহিমান্বিত করে তুলতে সক্ষম হয়, মানবকল্যাণে নিজের জীবন উৎসর্গ করে, তবে তাঁর নশ্বর দেহের মৃত্যু হলেও তাঁর স্বকীয় সত্তা থাকে মৃত্যুহীন। গৌরবোজ্জ্বল কৃতকর্মই তাঁকে বাঁচিয়ে রাখে যুগ যুগ থেকে যুগান্তরে।
পৃথিবীর জ্ঞানী ও গুণী ব্যক্তিগণ তাঁদের গৌরবজনক কীর্তির জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে রয়েছেন। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ‘ঠাকুর’ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং ঐ পরিবারের সকলকে ছাপিয়ে বড় হয়ে ওঠেছে তাঁর নাম। তাঁর আসনে অন্য কেউ বসতে পারে নি। তাঁর কৃতকর্মই তাঁকে মানুষের হৃদয়-কোঠায় স্থান করে দিয়েছে। আবার জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম সাধারণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেও কর্মের মাধ্যমে চির জাগরূক হয়ে আছেন আমাদের হৃদয়ের মণিকোঠায়।
সম্রাট নাসিরুদ্দিন প্রথম-জীবনে একজন ক্রীতদাস ছিলেন। জর্জ ওয়াশিংটন একজন সামান্য কৃষকের ঘরে জন্মগ্রহণ করে স্বীয় কর্মবলে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন। নেপোলিয়ান বোনাপার্ট, শেরশাহ নিতান্তই সাধারণ ঘরের সন্তান ছিলেন। তথাপি নিজ ক্ষমতাবলে নেপোলিয়ান ফ্রান্সের অধিকর্তা হয়েছিলেন। আর শেরশাহের কথা বলাই বাহুল্য। ইতিহাসের পাতায় এরূপ শতসহস্র মহাপুরুষের উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যাবে। যাঁরা তাদের নিজ কর্মগুণে মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিতে পেরেছেন।
(ads1)
মানুষের দেহ নশ্বর কিন্তু কীর্তি অবিনশ্বর। কেউ যদি মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিবেদিত করে, তবে মৃত্যুর পরেও তাঁর কীর্তির মধ্য দিয়ে মানুষের হৃদয়ের মণিকোঠায় চিরকাল বেঁচে থাকে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
Paragraph & Composition/Application/Emali | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক | প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক |
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
ভাবসম্প্রসারণ, রচনা, প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ রচনা
ভাবসম্প্রসারণ
ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক |
এ জগতে হায়, সেই বেশি চায় আছে যার ভূরিভূরি রাজার হস্ত করে |
উত্তর লিংক | করিতে পারি না কাজ সদা ভয়, সদা লাজ সংশয়ে | উত্তর লিংক |
বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী |
উত্তর লিংক | আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি |
উত্তর লিংক |
লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু | উত্তর লিংক | সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে | উত্তর লিংক |
জ্ঞানহীন মানুষ পশুর সমান | উত্তর লিংক | একতাই বল, একতাই বল | উত্তর লিংক |
প্রাচীরের ছিদ্রে এক নাম গোত্র হীন ফুটিয়াছে ফুল এক অতিশয় দীন। |
উত্তর লিংক | ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি |
উত্তর লিংক |
বৈরাগ্য-সাধনে মুক্তি, সে আমার নয় অসংখ্য | উত্তর লিংক | নিজেকে জানো | উত্তর লিংক |
ভােগে নয়, ত্যাগেই মনুষ্যত্বের বিকাশ | উত্তর লিংক | পিতামাতা গুরুজনে দেবতুল্য জানি যতনে মানিয়া চল তাহাদের বাণী | উত্তর লিংক |
আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে | উত্তর লিংক | নানান দেশের নানান ভাষা বিনা স্বদেশী ভাষা মিটে কি আশা | উত্তর লিংক |
লাইব্রেরি জাতির সভ্যতা ও উনড়বতি মানদণ্ড | উত্তর লিংক | পুষ্প আপনার জন্য ফোটে না | উত্তর লিংক |
প্রত্যেকে আমরা পরের তরে | উত্তর লিংক | প্রয়োজনীয়তাই উদ্ভাবনের জনক | উত্তর লিংক |
দুর্নীতি জাতির সকল উন্নতির অন্তরায় | উত্তর লিংক | শিক্ষার্থী শিক্ষকের মানস সন্তান | উত্তর লিংক |
দুর্নীতি জাতীয় জীবনে অভিশাপস্বরূপ | উত্তর লিংক | কীর্তিমানের মৃত্যু নেই | উত্তর লিংক |
মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নয় | উত্তর লিংক | আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য | উত্তর লিংক |
শিক্ষার উদ্দেশ্য হলো আত্মশক্তি অর্জন | উত্তর লিংক | গ্রন্থগত বিদ্যা আর পরহস্তে ধন নহে বিদ্যা, নহে ধন, হলে প্রয়োজন | উত্তর লিংক |
পরের অনিষ্ট চিন্তা করে যেই জন | উত্তর লিংক | সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে | উত্তর লিংক |
যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই | উত্তর লিংক | মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস নহে | উত্তর লিংক |
রাত যত গভীর হয় প্রভাত তত নিকটে আসে | উত্তর লিংক | মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে | উত্তর লিংক |
দুজন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য | উত্তর লিংক | সমবায়ে উন্নয়ন | উত্তর লিংক |
উত্তর লিংক | উত্তর লিংক | ||
উত্তর লিংক | উত্তর লিংক | ||
উত্তর লিংক | উত্তর লিংক | ||
উত্তর লিংক | উত্তর লিংক | ||
উত্তর লিংক | উত্তর লিংক | ||
উত্তর লিংক | উত্তর লিংক |
রচনা
রচনা | উত্তর লিংক | রচনা | উত্তর লিংক |
মুজিব বর্ষ সম্পর্কে একটি অনুচ্ছেদ লিখুন |
উত্তর লিংক | বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ | উত্তর লিংক |
স্বাধীনতার ৫০ বছর আমাদের প্রত্যাশা প্রাপ্তি ও করণীয় |
উত্তর লিংক | মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতা ও মানবিক মূল্যবােধ |
উত্তর লিংক |
করোনা ভাইরাস | উত্তর লিংক | আত্মকর্মসংস্থানে অর্জিত জীবন দক্ষতা |
উত্তর লিংক |
বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট ও করোনাভাইরাস | উত্তর লিংক | মাদকাসক্তি ও তার প্রতিকার | উত্তর লিংক |
বাংলাদেশের বেকার সমস্যা ও তার প্রতিকার |
উত্তর লিংক | বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ | উত্তর লিংক |
নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ | উত্তর লিংক | ইসলামের অগ্রযাত্রায় বঙ্গবন্ধু | উত্তর লিংক |
নগরজীবন | উত্তর লিংক | রোহিঙ্গা সমস্যা ও প্রতিকার | উত্তর লিংক |
বাংলাদেশের নগরায়ন | উত্তর লিংক | সাইবার অপরাধ | উত্তর লিংক |
আমাদের মানব কীভাবে সম্পদ হবে | উত্তর লিংক | অদম্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ | উত্তর লিংক |
শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার ভূমিকা |
উত্তর লিংক | দুর্যোগ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সক্ষমতা |
উত্তর লিংক |
শিশুর বিকাশে খেলাধুলার বিকল্প নেই | উত্তর লিংক | পরমাণু যুগে বাংলাদেশ | উত্তর লিংক |
১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস | উত্তর লিংক | খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তা | উত্তর লিংক |
২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস | উত্তর লিংক | ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস | উত্তর লিংক |
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী রচনার | উত্তর লিংক | বাংলাদেশের গণহত্যা | উত্তর লিংক |
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী | উত্তর লিংক | স্বাধীনতা সুবর্ণ জয়ন্তী ৫০ বছর | উত্তর লিংক |
মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু | উত্তর লিংক | বঙ্গবন্ধু ও ভাষা আন্দোলন | উত্তর লিংক |
জনসংখ্যার অভিশাপকে আশির্বাদে রূপান্তর | উত্তর লিংক | শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু | উত্তর লিংক |
সার্ক / SAARC | উত্তর লিংক | কর্মমুখী বা বৃত্তিমূলক শিক্ষা | উত্তর লিংক |
সমবায় / সমবায় আন্দোলনের গুরুত্ব | উত্তর লিংক | আত্মকর্মসংস্থানমূখী শিক্ষা | উত্তর লিংক |
জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জীবন ও আদর্শ | উত্তর লিংক | উৎপাদনমূখী শিক্ষা | উত্তর লিংক |
আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতে পদ্মা সেতুর প্রভাব | উত্তর লিংক | কারিগরি শিক্ষা | উত্তর লিংক |
জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও তার প্রতিকার | উত্তর লিংক | সুস্থ দেহে সুস্থ মন তৈরি করাই হল শিক্ষা |
উত্তর লিংক |
শিশু অধিকার | উত্তর লিংক | পদ্মা সেতুর | উত্তর লিংক |
স্বদেশপ্রেম | উত্তর লিংক | দেশপ্রেম | উত্তর লিংক |
জাতীয় জীবনে দেশপ্রেমের গুরুত্ব | উত্তর লিংক | মাতৃভূমির প্রতি ভালোবাসা | উত্তর লিংক |
স্বদেশের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য | উত্তর লিংক | মাতৃভূমির প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্য | উত্তর লিংক |
স্বদেশ প্রেম ও বিশ্বপ্রেম | উত্তর লিংক | বাংলা কাব্যে স্বদেশপ্রেম | উত্তর লিংক |
মানবকল্যাণে বিজ্ঞান রচনা | উত্তর লিংক | মানবকল্যাণে বিজ্ঞানের অবদান | উত্তর লিংক |
দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান | উত্তর লিংক | আধুনিক জীবন ও বিজ্ঞান | উত্তর লিংক |
বিজ্ঞান ও বর্তমান প্রযুক্তি | উত্তর লিংক | দৈনন্দিন কাজে বিজ্ঞান | উত্তর লিংক |
বিজ্ঞানের জয়যাত্রা | উত্তর লিংক | বিজ্ঞান ও আধুনিক জীবন | উত্তর লিংক |
পরিবেশ দূষণ | উত্তর লিংক | পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার | উত্তর লিংক |
পরিবেশ দূষণ ও নিয়ন্ত্রণ | উত্তর লিংক | পরিবেশ দূষণ ও বাংলাদেশ | উত্তর লিংক |
পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য | উত্তর লিংক | পরিবেশ ও জীবন | উত্তর লিংক |
পরিবেশ দূষণ রোধের উপায় | উত্তর লিংক | আমাদের পরিবেশ সমস্যা | উত্তর লিংক |
পরিবেশ সংরক্ষণ | উত্তর লিংক | মানব জীবনে পরিবেশের প্রভাব | উত্তর লিংক |
বাংলাদেশের পরিবেশ সমস্যা সমাধান | উত্তর লিংক | বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ | উত্তর লিংক |
শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড | উত্তর লিংক | বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ | উত্তর লিংক |
বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ | উত্তর লিংক | ||
ডিজিটাল বাংলাদেশ | উত্তর লিংক | জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ | উত্তর লিংক |
মুজিব শতবর্ষ | উত্তর লিংক | লকডাউন | উত্তর লিংক |
লকডাউন ও মানসিক অবসাদ | উত্তর লিংক | শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের গুরুত্ব | উত্তর লিংক |
শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির | উত্তর লিংক | কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব | উত্তর লিংক |
আত্মকর্মসংস্থানমূখী শিক্ষার গুরুত্ব | উত্তর লিংক | কর্ম ও জীমনমূখী শিক্ষার গুরুত্ব | উত্তর লিংক |
বৃত্তিমূলক শিক্ষার | উত্তর লিংক | কর্মমুখী শিক্ষার গুরুত্ব | উত্তর লিংক |
উৎপাদনমূখী শিক্ষার | উত্তর লিংক | দক্ষিণবঙ্গের উন্নয়ন স্বপ্ন | উত্তর লিংক |
কম্পিউটার শিক্ষার গুরুত্ব | উত্তর লিংক | দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার রচনা | উত্তর লিংক |
আধুনিক জীবনে কম্পিউটার শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা | উত্তর লিংক | আধুনিক জীবনে কম্পিউটার | উত্তর লিংক |
কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি | উত্তর লিংক | কম্পিউটার ও বাংলাদেশ | উত্তর লিংক |
কম্পিউটার ও আধুনিক বিশ্ব |
উত্তর লিংক | কম্পিউটার ও আধনিক সভ্যতা | উত্তর লিংক |