ষষ্ঠ সিনেমা মুক্তির মাধ্যমে বক্স অফিসে মাইলফলকের দেখা পেল ‘দ্য জুরাসিক পার্ক’ ফ্র্যাঞ্চাইজি। সর্বশেষ ‘ডমিনিয়নের’ বৈশ্বিক সফলতার কারণে এখন শীর্ষ আয়ের দশটির সিরিজের একটি এটি।
মূল ‘জুরাসিক পার্ক’ ও সাম্প্রতিক ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড বা জেডব্লিউ ফিল্মস’ মিলিয়ে এ সিরিজের মোট রিলিজ ছয়টি। সব মিলিয়ে আয় হয়েছে ৬ বিলিয়ন বা ৬০০ কোটি ডলারের বেশি।
তালিকার ওপর দিকে থাকা প্রায় সব সিরিজের ছবির সংখ্যা বেশি। এর মধ্যে ‘অ্যাভেঞ্জার্স’ সিরিজের ৪টি ছবিকে আলাদা ধরলেও মূল ‘মার্ভেল সিনেমাটিক ইউনিভার্সের’ ২৯টি সিনেমার অংশ এটি। সে হিসেবে জুরাসিক পার্কের অবস্থান নবম।
ছয় কিস্তিতে মুক্তি পাওয়া এ সিরিজের অর্ধেক ছবিই গড়ে ১০০ কোটি ডলারের বেশি আয় করেছ। যার মধ্যে সর্বকালের শীর্ষ আয়ের তালিকাও আছে একটি। সাম্প্রতিক ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড ডমিনিয়নের’ এখন পর্যন্ত আয় ৯৯ কোটি ডলার। তবে বিলিয়নের ঘর পার হতে পারবে কিনা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকরা। এ সিনেমার শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী ‘থর: লাভ অ্যান্ড থান্ডার’ ও ‘টপ গান: ম্যাভেরিক’ কাছাকাছি সময়ে ভালো করেছে। বিশেষ করে টম ক্রুজের সিনেমাটি বিলিয়ন ডলারের ঘর পার করেছে।
সব মিলিয়ে ‘দ্য জুরাসিক ওয়ার্ল্ড’ ফ্র্যাঞ্চাইজির মোট আয় ৬০০ কোটি ডলারের বেশি সামান্য বেশি। এর চেয়ে অল্প ব্যবধানেই এগিয়ে আছে ১৩ কিস্তির ‘এক্স-মেন’।