যার যা ধান্দা
আজকের এই টপিকটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে।
আসলে পুরো পৃথিবীতে আসলে এটাই চলে- ধান্দাবাজি।
স্যার আমাদের বাংলা ভাষায় নিজের মতো বলতে বা লিখতে শেখার জন্য ধান্দাবাজি করে যাচ্ছেন আর আমরা ধান্দাবাজি করে যাচ্ছি যতটা পারি নিজেকে দক্ষ বানানোর। এটাই নিয়ম। সবাই সবার ধান্দাতে ঘুরবে।
আগে ফ্রেন্ড লিস্টে এতো এতো বন্ধুর সাথে খোশগল্প করে, ফেসবুকের ভিডিও দেখতে দেখতে সময় কোথায় চলে যেত বুঝতেই পারতাম না।
আজ আমার নিউজফিড স্ক্রুল করলে উই, ডি এস বি, search English, swapybooks এর পোষ্ট ছাড়া আর কিছুই পাইনা। অনেক বন্ধুবান্ধবের সাথে দেখা হলে তাদের পোষ্ট নিয়ে কথা বললে বোকার মতো বলি দেখিনাই তো।😥😥
নিজের ধান্দাবাজির জন্য নিজের সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে শিখছি।
নদীর পাড়ে গেলে কারো নদীতে নেমে সাতরাতে ইচ্ছে হবে কারো বা মাছ ধরতে। এগুলোই যার যার ধান্দাবাজি।
এই পোষ্টটা যখন লিখছি তখন আমি বাসে বসে আছি। অনেক যাত্রী জানালা দিয়ে বাইরের প্রকৃতি দেখছে, কেউবা কানে earphone লাগিয়ে গান শুনছে, কেউবা ঘুমাচ্ছে।সবাই সবার ধান্দাবাজিতে মগ্ন।
আর আমি রাজিব স্যারের দশ মিনিটের রাইটিং পোষ্ট লেখার ধান্দায় রয়েছি।
যে যা করবে তাই তার ধান্দা।
শিক্ষকের ধান্দা শিক্ষা দেয়া, ডাক্তারের ধান্দা সেবা করা আর চোরের ধান্দা চুরি করা।
সবাই সবার ধান্দায় আছে। কারো ধান্দা মহৎ কারোটা নিকৃষ্ট। এই আরকি।
রাজিব স্যারের ধান্দাবাজিতে যেন নিজেকে বদলে ফেলতে পারি সেই প্রত্যাশায় কাজ করে যাচ্ছি।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমি আপনাদের রিকা আপু।