ইতিহাস কে না জানলে ভবিষ্যৎ টাকে গড়া যায় না। কেমন ছিলো আমাদের হাজার বছরের সমাজ সংস্কৃতি। কিভাবে রাজনৈতিক পালা বদল ঘটেছে। কিভাবে একটু একটু পরিবর্তনের মাধ্যমে আজকের সমাজটা দাড়িয়ে আছে তা জানার জন্যই মাস্টার মশাই প্রেজেন্টেশন পোস্ট এর সিলেবাসে নানা ঐতিহাসিক টপিক রেখেছেন।
আজকের টপিক পাল রাজবংশ। চলুন ফিরে যাই আরো ১৩০০/১৪০০ বছর আগে।
অর্থাৎ যেখানে বড় মাছ গুলো ছোট মাছ গুলো কে খেয়ে ফেলে। রাজা গোপালের হাত ধরে পাল রাজবংশ প্রতিষ্ঠিত হয় ৭৫০ সালে। পাল শব্দের অর্ৎ রক্ষা কর্তা।
পাল সম্রাট ছিলো প্রাজ্ঞ কুটনীতিবিদ এবং যুদ্ধজয়ী।
তাদের ছিলো সুদক্ষ হস্তি বাহিনী। তাদের নৌ বাহিনী বঙ্গোপসাগরে বাণিজ্যিক ও প্রতিরক্ষার কাজে অংশ নিত।
তারা ভারতীয় দর্শন, চিত্রকলা, সাহিত্য, ভাষ্কর্য শিল্পের পৃষ্ঠ পোষাক ছিলেন। একাধিক বৃহদাকার মন্দির ও মঠ নির্মান করেছিলে। এর মধ্য রয়েছে সোমপুর বিহার। এছড়া নালন্দা ও বিক্রমশিলা মহাবিহাররের পৃষ্ঠপোষাক করেছেন। পাল যুগেই বাংলায় ইসলাম প্রচার হয়েছে এর কারণ ছিলো মধ্যপ্রাচ্যের সাথে বাণিজ্য সম্পর্ক বৃদ্ধি পাওয়া।
৯ ম শতাব্দীতে পাল সম্রাজ্যের সর্বাধিক প্রসার ঘটে।
১১ শতাব্দীতে নানা বিদ্রোহে পাল বংশ দূর্বল হয়ে পরে পরবর্তীতে১২ শতাব্দীতে হিন্দু সেন রাজবংশের পুনরুত্থান এর ফলে এর পতন ঘটে। তারা শিল্প সাহিত্যের সমঝদার ছিলেন। এসময়েই রচিত হয়েছিল বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন তম নিদর্শন চর্যাপদ।।
হ্যাপি লার্নিং। মুন্নী ওনার অফ Mamoni maternity