আমরা করেছি, আমরা পেরেছি
আমার কাছে কতটা উপকারী তা বলে শেষ করা যাবেনা। এই প্রজেক্ট আমার বাংলা লেখার গতিতে একটা পরিবর্তন এনে দিয়েছে তা উল্লেখ করার মতো।
ছাত্রজীবনে রাত জেগে অনেক পড়তাম। রাতে অনেক জাগতে পারলেও সকালে ওঠতে আমার মুশকিল লাগতো। কিন্তু কানে যখন পাশের বাড়ির ছাত্রের পড়া কানে আসত লাফিয়ে ওঠতাম। নতুন উদ্যোমে লেখাপড়া শুরু করতাম।
প্রতিযোগিতা এখনো আছে আমার মাঝে। কিন্তু এই প্রতিযোগিতা নিজের সাথে নিজের। আজ আমি যে দশ মিনিটে বাংলা ভাষায় নিজের মনের মতো লিখতে পারি তা ডি এস বি থেকেই শেখা।
সাতার শিখতে হলে আগে পানিতে নামতে হবে, সাতারের চেষ্টা করতে হবে, পানি যে খেতে হবে বা পেটে ডুকবে এটা মেনেই পানিতে নামতে হবে। কেউ যদি পানিতে ডুবে যাবার বা পানি খাবার ভয়ে যদি সাতার না শিখতে চায় তাহলে সে কখনোই সাতার শিখতে পারবেনা। সাতার কিন্তু ডাঙায় শেখা যায়না।
আমরাদের মাঝে অনেকেই আছেন যারা ভেবে থাকেন এত এত লেখাপড়া করে বিদ্যাধারী হয়েছি, কত কত ডিগ্রী আমার, ফাইল ভর্তি সার্টিফিকেট আর আমি কিনা বাংলা লিখতে পারবোনা তাও আবার নিজের ভাষায়।😏😏
অবশ্যই পারবেন,পারবেন না কেন??
কিন্তু একবার চেষ্টা করে নিজেকে যাচাই করে দেখুন কতটা পারেন।।
যদি আপনি পারেন তাহলে স্বীকার করতে আপত্তি নেই আপনি দক্ষ।
কিন্তু এর সংখ্যা নিতান্তই কম।
বেশিরভাগেরই আমার মতো অবস্থা।
আজ আমি নিজের ভাষায় লিখতে পারছি এটা আমি ডি এস বি থেকে অর্জন করেছি। সবই দশ মিনিট রাইটিং পোষ্টের তেলেস্মতি কারবার।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমি আপনাদের রিকা আপু